কমিটিতে পদ বঞ্চিত হওয়াকে কেন্দ্র করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ও সংঘর্ষের সৃষ্টি।
কমিটিতে পদ বঞ্চিত হওয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের সংঘর্ষ
১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১৮:৫০
সুনামগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের মধ্যে কমিটিতে পদ বঞ্চিত হওয়া নিয়ে
উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, যা শেষ পর্যন্ত পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষের সময় ইটপাটকেলের
আঘাতে উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচ জন আহত হন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে
গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে পৌর শহরের জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে।
সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাংগঠনিক কাঠামো সম্প্রসারণের
উদ্দেশ্যে গত ১০ নভেম্বর কেন্দ্র থেকে ইমনদ্দোজা আহমদকে আহ্বায়ক এবং মেহেদী হাসানকে
সদস্যসচিব করে ৯৯ সদস্যের সুনামগঞ্জ জেলা আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। তবে কমিটি ঘোষণার
পর পদবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের একটি অংশ ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
পদবঞ্চিত শিক্ষার্থীরা সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করে নতুন কমিটি পুনর্গঠনের দাবিতে মঙ্গলবার বিকেলে শহরে
মানববন্ধন আয়োজন করেন। এরপর বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় জেলা শিল্পকলা
একাডেমি মিলনায়তনে নতুন কমিটির পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সকাল
থেকেই শিক্ষার্থীরা সেখানে জড়ো হতে শুরু করেন।
দুপুরের দিকে কমিটিতে স্থান না পাওয়া শিক্ষার্থীরা মিলনায়তনে উপস্থিত হলে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা
সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে পরিস্থিতি সংঘর্ষে রূপ নেয়, এবং পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। এ ঘটনায়
ইটপাটকেলের আঘাতে উভয় পক্ষের পাঁচ জন আহত হন।
কমিটিতে স্থান না পাওয়া শিক্ষার্থী তানভীর আহমদ বলেন, "সুনামগঞ্জে কমিটি গঠন নিয়ে বৈষম্যের
শিকার হয়েছি। আন্দোলনে সক্রিয় অনেক শিক্ষার্থী কমিটিতে জায়গা পাননি। আমরা জানতে
পেরেছিলাম, আজ শিল্পকলা একাডেমিতে কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আসবেন। তাই কমিটির বিষয়ে আলোচনা
করতে এসেছিলাম। কিন্তু আমাদের হলে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয় এবং ইটপাটকেল ছোড়াছুড়ি হয়।"
কমিটির আহ্বায়ক ইমনদ্দোজা আহমদ বলেন, "কমিটি নিয়ে কারও কোনো মতামত থাকলে সেটি
কেন্দ্রে জানানোর সুযোগ রয়েছে। আজ আমাদের পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা ছিল। কিন্তু কিছু শিক্ষার্থী
পরিকল্পিতভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে। তারা হলে ঢুকে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে।"
সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক বলেন, "কমিটিতে পদবঞ্চিত হওয়া
নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের দ্বন্দ্ব থেকে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও
সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন।"
উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, যা শেষ পর্যন্ত পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষের সময় ইটপাটকেলের
আঘাতে উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচ জন আহত হন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে
গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে পৌর শহরের জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে।
সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাংগঠনিক কাঠামো সম্প্রসারণের
উদ্দেশ্যে গত ১০ নভেম্বর কেন্দ্র থেকে ইমনদ্দোজা আহমদকে আহ্বায়ক এবং মেহেদী হাসানকে
সদস্যসচিব করে ৯৯ সদস্যের সুনামগঞ্জ জেলা আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। তবে কমিটি ঘোষণার
পর পদবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের একটি অংশ ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
পদবঞ্চিত শিক্ষার্থীরা সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করে নতুন কমিটি পুনর্গঠনের দাবিতে মঙ্গলবার বিকেলে শহরে
মানববন্ধন আয়োজন করেন। এরপর বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় জেলা শিল্পকলা
একাডেমি মিলনায়তনে নতুন কমিটির পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সকাল
থেকেই শিক্ষার্থীরা সেখানে জড়ো হতে শুরু করেন।
দুপুরের দিকে কমিটিতে স্থান না পাওয়া শিক্ষার্থীরা মিলনায়তনে উপস্থিত হলে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা
সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে পরিস্থিতি সংঘর্ষে রূপ নেয়, এবং পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। এ ঘটনায়
ইটপাটকেলের আঘাতে উভয় পক্ষের পাঁচ জন আহত হন।
কমিটিতে স্থান না পাওয়া শিক্ষার্থী তানভীর আহমদ বলেন, "সুনামগঞ্জে কমিটি গঠন নিয়ে বৈষম্যের
শিকার হয়েছি। আন্দোলনে সক্রিয় অনেক শিক্ষার্থী কমিটিতে জায়গা পাননি। আমরা জানতে
পেরেছিলাম, আজ শিল্পকলা একাডেমিতে কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আসবেন। তাই কমিটির বিষয়ে আলোচনা
করতে এসেছিলাম। কিন্তু আমাদের হলে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয় এবং ইটপাটকেল ছোড়াছুড়ি হয়।"
কমিটির আহ্বায়ক ইমনদ্দোজা আহমদ বলেন, "কমিটি নিয়ে কারও কোনো মতামত থাকলে সেটি
কেন্দ্রে জানানোর সুযোগ রয়েছে। আজ আমাদের পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা ছিল। কিন্তু কিছু শিক্ষার্থী
পরিকল্পিতভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে। তারা হলে ঢুকে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে।"
সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক বলেন, "কমিটিতে পদবঞ্চিত হওয়া
নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের দ্বন্দ্ব থেকে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও
সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন।"